Posted by admin on 2025-05-23 03:54:35 |
Share: Facebook | Twitter | Whatsapp | Linkedin Visits: 12
বাংলা প্রথম পত্র (গদ্য)
জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর (আংশিক)
।। উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৬
কপিদাস মুর্মুর শেষ
কাজ
১। শওকত আলী কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন।
২। শওকত আলী কবে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: তিনি ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের ১২ই ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।
৩। শওকত আলীর বাবার নাম কী?
উত্তর: তাঁর বাবার নাম খোরশেদ আলী সরদার।
৪। শওকত আলীর মায়ের নাম কী?
উত্তর: মায়ের নাম মোসাম্মত সালেমা খাতুন।
৫। শওকত আলী কবে পূর্ব পাকিস্তানের দিনাজপুরে চলে আসেন?
উত্তর: ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দে।
৬। শওকত আলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোন বিষয়ে এমএ পাস করেন?
উত্তর: বাংলা বিষয়ে।
৭। শওকত আলী কত খ্রিষ্টাব্দে একুশে পদক পেয়েছেন?
উত্তর: ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে একুশে পদক পেয়েছেন।
৮। শওকত আলী কত খ্রিষ্টাব্দে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান?
উত্তর: তিনি ১৯৬৮ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।
৯। শওকত আলী কবে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: তিনি ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ জানুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন।
১০। শওকত আলী কোথায় মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
১১। ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পটি কে লিখেছেন?
উত্তর: শওকত আলী।
১২। কপিলদাস মুর্মু কে?
উত্তর: কপিলদাস মুর্মু একজন বৃদ্ধ সাঁওতাল।
১৩। সাঁওতালদের জন্য ভূমি কী?
উত্তর: ভূমি সাঁওতালদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং তাদের অস্তিত্বের প্রতীক।
১৪। কপিলদাসের বয়সের প্রভাব কীভাবে গল্পে উঠে এসেছে?
উত্তর: বয়সের ভারে তিনি নুয়ে পড়লেও ভূমি রক্ষার জন্য সাহসী হয়ে ওঠেন।
১৫। কপিলদাসের লড়াইয়ের উদ্দেশ্য কী ছিল?
উত্তর: নিজের বসতভিটা রক্ষা করা।
১৬। সমাজের অন্যরা কপিলদাসকে কীভাবে দেখত?
উত্তর: তারা তাকে অক্ষম এবং অপ্রয়োজনীয় মনে করত।
১৭। কারা কপিলদাসের প্রতি আগ্রহ দেখাত?
উত্তর: শিশুরা।
১৮। শিশুরা কপিলদাসকে কেন পছন্দ করত?
উত্তর: তারা তার বীরত্বের গল্প শুনে মুগ্ধ হত।
১৯। কপিলদাসের হাতে কী ছিল?
উত্তর: তির-ধনুক।
২০। কপিলদাস কীভাবে শত্রুর সঙ্গে লড়াই করলেন?
উত্তর: একের পর এক তির ছুড়ে।
২১। কপিলদাস কীসের প্রতীক হয়ে ওঠেন?
উত্তর: সাঁওতাল জাতির অস্তিত্ব রক্ষার প্রতীক।
২২। কপিলদাসের লড়াই কী শিক্ষা দেয়?
উত্তর: লড়াই করার জন্য বয়স কোনো বাধা নয়।
২৩। ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের শেষে লেখকের বার্তা কী?
উত্তর: নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য মানুষ শেষ পর্যন্ত লড়াই করে।
২৪। গল্পে কপিলদাসের অতীত জীবনের কী উল্লেখ আছে?
উত্তর: তার অতীতের বীরত্বগাথা, যা কিছু সত্য এবং কিছু কল্পনা।
২৫। ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের ভাষার বৈশিষ্ট্য কী?
উত্তর: সাঁওতালি কথনভঙ্গি ও শব্দ যোজনা।
২৬। ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের প্রেক্ষাপট কী?
উত্তর: সাঁওতাল সম্প্রদায়ের ভূমি রক্ষার সংগ্রাম।
২৭। গল্পে কপিলদাসকে সমাজ কীভাবে মূল্যায়ন করে?
উত্তর: তাকে অপ্রয়োজনীয় এবং অক্ষম মনে করে।
২৮। কপিলদাসের লড়াইয়ে কী প্রমাণিত হয়?
উত্তর: সাহস আর আত্মত্যাগ দিয়ে অনেক কিছু জয় করা সম্ভব।
২৯। কপিলদাসের লড়াইয়ে কারা প্রেরণা জোগায়?
উত্তর: শিশুরা।
৩০। ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পে শত্রু কারা?
উত্তর: যারা সাঁওতালদের ভূমি দখল করতে চায়।
৩১। কপিলদাস কীভাবে নিজের বয়সকে অতিক্রম করেন?
উত্তর: লড়াইয়ের সময় তিনি নিজের বয়স ভুলে যান।
৩২। গল্পে কপিলদাসের চরিত্র কী বোঝায়?
উত্তর: আত্মত্যাগী সংগ্রামশীলতা।
৩৩। কপিলদাসকে কী বলে তুচ্ছ করা হয়?
উত্তর: ‘তুই বুঢ়া মানুষ, তুই কিছু করতে পারবি না।’
৩৪। ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের মূল প্রতিপাদ্য কী?
উত্তর: ভূমি রক্ষার সংগ্রামে আত্মত্যাগ।
৩৫। সাঁওতালদের ভূমি রক্ষার ঐতিহ্য কেমন?
উত্তর: রক্তে রঞ্জিত ও গৌরবময়।
৩৬। কপিলদাসের গল্পে কী ধরনের আশা ফুটে ওঠে?
উত্তর: লড়াই চালিয়ে যাওয়ার আশা।
৩৭। গল্পে কপিলদাসের মৃত্যু কীভাবে চিত্রিত?
উত্তর: আত্মত্যাগী বীর হিসেবে।
৩৮। ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পটি কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া?
উত্তর: ‘লেলিহান সাধ’ গ্রন্থ থেকে।
৩৯। মুর্মু শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: মুর্মু শব্দের অর্থ নীল গাভি।
৪০। মুর্মু গোত্রের গোত্র-চিহ্ন কী?
উত্তর: মুর্মু গোত্রের গোত্র-চিহ্ন হলো নীল গাভি।
৪১। মুর্মু গোত্রের নাম কেন হলো?
উত্তর: একবার একটি নীল গাভি সর্দারকে মেরে ফেলেছিল, তারপর তার গোত্রের নাম মুর্মু রাখা হয়।
৪২। টাঙন কী?
উত্তর: টাঙন হলো পাহাড়ি জলাধারবিশেষ।
৪৩। কান্দর কী?
উত্তর: কান্দর হলো নিচু স্থান, সাধারণত খালের অংশবিশেষ।
৪৪। পুশনা কী?
উত্তর: পুশনা হলো বিশেষ পুজোর আয়োজন, যা পৌষ-সংক্রান্তিতে অনুষ্ঠিত হয়।
৪৫। হাপন কী?
উত্তর: হাপন হলো বালক।
৪৬। মান্দল কী?
উত্তর: মান্দল হলো মাদল, এক ধরনের তালবাদ্য।
৪৭। পসরা কী?
উত্তর: পসরা হলো পণ্যসম্ভার, বিক্রয়ের জন্য প্রদর্শিত দ্রব্য।
৪৮। ভাঁট কী?
উত্তর: ভাঁট হলো এক ধরনের বুনো ফুলবিশেষ।
৪৯। নাগরদোলা কী?
উত্তর: নাগরদোলা হলো একটি যন্ত্র, যাতে ছোট খোপ থাকে এবং তা ওপর থেকে নিচে ঘুরানো যায়।
৫০। জাড় কী?
উত্তর: জাড় হলো শীত বা ঠান্ডা।
৫১। আধিয়ার কী?
উত্তর: আধিয়ার হলো বর্গাদার, যারা অন্যের জমিতে হাল চাষ করে এবং উৎপাদিত ফসলের অংশ মালিককে দেয়।
৫২। জোতদার কী?
উত্তর: জোতদার হলো জমিদারদের কাছ থেকে জমি ইজারা নেওয়া ব্যক্তি, যারা জমির চাষ তদারকি এবং খাজনা আদায় করত।
গন্তব্য কাবুল
১। সৈয়দ মুজতবা আলী কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী আসামের করিমগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন।
২। সৈয়দ মুজতবা আলীর পৈতৃক নিবাস কোথায়?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলীর পৈতৃক নিবাস বৃহত্তর সিলেট জেলায়।
৩। সৈয়দ মুজতবা আলীর পিতার নাম কী?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলীর পিতার নাম সৈয়দ সিকান্দার আলী।
৪। সৈয়দ মুজতবা আলী কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছিলেন?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছিলেন।
৫। সৈয়দ মুজতবা আলী কবে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী ১৯২৬ সালে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।
৬। সৈয়দ মুজতবা আলী কোন দেশে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী জার্মানিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
৭। সৈয়দ মুজতবা আলী কোথায় কৃষিবিজ্ঞান কলেজে অধ্যাপনা করেন?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী কাবুলে কৃষিবিজ্ঞান কলেজে অধ্যাপনা করেন।
৮। সৈয়দ মুজতবা আলী কোন ভাষাগুলিতে দক্ষ ছিলেন?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী আরবি, ফারসি, সংস্কৃত, ফরাসি, জার্মান ভাষায় দক্ষ ছিলেন।
৯। সৈয়দ মুজতবা আলী কোন সাহিত্যিক রচনায় বিশেষ অনুরাগী ছিলেন?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী রবীন্দ্রসাহিত্যে বিশেষ অনুরাগী ছিলেন।
১০। সৈয়দ মুজতবা আলী কোন তারিখে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী ১৯৭৪ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন।
১১। ‘গন্তব্য কাবুল’ ভ্রমণকাহিনীটি কার লেখা?
উত্তর: ‘গন্তব্য কাবুল’ কাহিনীটি সৈয়দ মুজতবা আলীর লেখা।
১২। ‘গন্তব্য কাবুল’ ভ্রমণকাহিনীতে লেখক কোথায় যাচ্ছিলেন?
উত্তর: লেখক কাবুল যাচ্ছিলেন।
১৩। ‘গন্তব্য কাবুল’ ভ্রমণকাহিনীতে লেখক রেলগাড়িতে কার সাথে আলাপ করেন?
উত্তর: লেখক রেলগাড়িতে ইংরেজ সহযাত্রীদের সাথে আলাপ করেন।
১৪। লেখক কী নিয়ে ইংরেজ সহযাত্রীকে মজা করেন?
উত্তর: লেখক খাবার নিয়ে ইংরেজ সহযাত্রীকে মজা করেন।
১৫। লেখক শিখ সর্দারের সাথে কী নিয়ে আলোচনা করেন?
উত্তর: লেখক শিখ সর্দারের সাথে পোশাক নিয়ে আলোচনা করেন।
১৬। লেখক পেশাওয়ারে কাকে স্বাগত জানান?
উত্তর: লেখক পেশাওয়ারে শেখ আহমদ আলীকে স্বাগত জানান।
১৭। শেখ আহমদ আলী কেমন ব্যক্তি ছিলেন?
উত্তর: শেখ আহমদ আলী অতিথিপরায়ণ ব্যক্তি ছিলেন।
১৮। লেখক আফগানিস্তানে কোন গিরিপথ পার করেন?
উত্তর: লেখক খাইবার গিরিপথ পার করেন।
১৯। লেখক খাইবার গিরিপথে কী দেখেন?
উত্তর: লেখক খাইবার গিরিপথে কাফেলা দেখতে পান।
২০। ‘গন্তব্য কাবুল’ কাহিনীতে কোন প্রবাদ উদ্ধৃত হয়েছে?
উত্তর: ‘গন্তব্য কাবুল’ কাহিনীতে ধীরে চললে প্রবাদ উদ্ধৃত হয়েছে।
২১। লেখক কাদের সাথে আলাপ করেছেন?
উত্তর: লেখক ইংরেজ, শিখ, পাঠানদের সাথে আলাপ করেছেন।
২২। ‘গন্তব্য কাবুল’ ভ্রমণকাহিনীতে লেখক পেশাওয়ারে কোথায় থামেন?
উত্তর: লেখক পেশাওয়ারে স্টেশনে থামেন।
২৩। লেখক কাবুল পৌঁছানোর আগে কোথায় থামেন?
উত্তর: লেখক কাবুল পৌঁছানোর আগে পেশাওয়ারে থামেন।
২৪। ‘গন্তব্য কাবুল’ ভ্রমণকাহিনীতে লেখক কী ধরনের আতিথেয়তা পান?
উত্তর: লেখক অতিথিপরায়ণ আতিথেয়তা পান।
২৫। লেখক কোন অঞ্চলের খাবারের বৈচিত্র্য নিয়ে আলোচনা করেন?
উত্তর: লেখক ইংরেজদের খাবারের বৈচিত্র্য নিয়ে আলোচনা করেন।
২৬। লেখক কোন জাতির মানুষের অস্ত্রশস্ত্রের বৈচিত্র্য সম্পর্কে মন্তব্য করেন?
উত্তর: লেখক পাঠানদের অস্ত্রশস্ত্রের বৈচিত্র্য সম্পর্কে মন্তব্য করেন।
২৭। ‘গন্তব্য কাবুল’ ভ্রমণকাহিনীতে লেখক কাহিনীতে কী নিয়ে রসাত্মক আলোচনা করেছেন?
উত্তর: লেখক কাহিনীতে পোশাক নিয়ে রসাত্মক আলোচনা করেছেন।
২৮। লেখক কাবুলে পৌঁছানোর পর কী দেখতে পান?
উত্তর: লেখক কাবুলে পৌঁছানোর পর পরিবেশ দেখতে পান।
২৯। লেখক কাবুলের পথে কোন পাহাড়ি এলাকা পার করেন?
উত্তর: লেখক কাবুলের পথে খাইবার পাহাড়ি এলাকা পার করেন।
৩০। লেখক পেশাওয়ারে কেন থামেন?
উত্তর: লেখক পেশাওয়ারে আতিথেয়তার জন্য থামেন।
৩১। লেখক কাহিনীতে কি নিয়ে মজার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন?
উত্তর: লেখক কাহিনীতে খাবার নিয়ে মজার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন।
৩২। হাওড়া স্টেশন কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: হাওড়া স্টেশন পশ্চিমবঙ্গের একটি রেলস্টেশন।
৩৩। হাওড়া স্টেশনে বর্তমানে কতটি প্লাটফর্ম আছে?
উত্তর: হাওড়া স্টেশনে বর্তমানে ২৬টি প্লাটফর্ম আছে।
৩৪। প্রাগদেশের অর্থ কী?
উত্তর: প্রাগদেশের অর্থ হলো কোনো কিছুর শুরুতে বা পূর্বদেশ।
৩৫। ফিরিঙ্গি শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ফিরিঙ্গি শব্দের অর্থ হলো ফরাসি বা ইউরোপিয়ান।
৩৬। নেটিভ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: নেটিভ শব্দের অর্থ হলো স্বদেশি বা যে ব্যক্তি যে-দেশে জন্মগ্রহণ করেন।
৩৭। ফিয়াসে শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ফিয়াসে শব্দের অর্থ হলো ভালোবাসার নারী।
৩৮। আলাকার্ত শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: আলাকার্ত শব্দের অর্থ হলো খাদ্যতালিকা অনুযায়ী।
৩৯। জাকারিয়া স্ট্রিট কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: জাকারিয়া স্ট্রিট কলকাতায় অবস্থিত।
৪০। গৌরচন্দ্রিকা শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: গৌরচন্দ্রিকা শব্দের অর্থ হলো ভূমিকা বা প্রাক্কথন।
৪১। কালোয়াত কী?
উত্তর: কালোয়াত হলো সংগীতে পারদর্শী শিল্পী, যেমন ধ্রুপদ বা খেয়াল গায়ক।
৪২। পেশোয়ার স্টেশন কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: পেশোয়ার স্টেশন পাকিস্তানে অবস্থিত।
৪৩। দিল্লি শহর কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: দিল্লি ভারতের রাজধানী শহর।
৪৪। জলন্ধর কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: জলন্ধর ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশে অবস্থিত।
৪৫। রাওয়ালপিন্ডি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: রাওয়ালপিন্ডি পাকিস্তানে অবস্থিত।
৪৬। পেশোয়ার শহর কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: পেশোয়ার পাকিস্তানের খাইবার পাখতুন প্রদেশে অবস্থিত।
৪৭। টাঙা কী?
উত্তর: টাঙা হলো টাট্টু ঘোড়ায় টানা দুই চাকার গাড়ি।
৪৮। খাইবার পাস কী?
উত্তর: খাইবার পাস হলো পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সংযোগকারী একটি প্রাচীন গিরিপথ।
৪৯। বুখারা কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: বুখারা উজবেকিস্তানে অবস্থিত।
৫০। বুখারা শহর কেন বিখ্যাত?
উত্তর: বুখারা শহর ব্যবসা-বাণিজ্য, সংস্কৃতিচর্চা ও ধর্মচর্চার জন্য বিখ্যাত।
৫১। খাইবার পাস কখন এবং কেন ব্যবহার হয়েছিল?
উত্তর: খাইবার পাস আলেকজান্ডার দি গ্রেট, চেঙ্গিস খান এবং ব্রিটিশরা তাদের বিশ্ব বিজয়ে ব্যবহার করেছিলেন।
রেইনকোট
প্রশ্ন ১। বর্ষাকালেই তো জুৎ— কথাটি কে বলেছিল? [ঢা. বো. ১৯]
উত্তর : ‘বর্ষাকালেই তো জুৎ’ কথাটি বলেছিল ছদ্মবেশী কুলি।
প্রশ্ন ২। “সেই চোখ ভরা ভয়, কেবল ভয়”— ‘রেইনকোট’ গল্পে কোন চোখের কথা বলা হয়েছে? [য. বো. ১৯; ঝালকাঠি সরকারি কলেজ]
উত্তর : “সেই চোখ ভরা ভয়, কেবল ভয়”– এখানে ‘রেইনকোট’ গল্পে বাসের মধ্যে সন্দেহভাজন পটেকমারের চোখের কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্ন ৩। “উও আপ হি কহ সাকতা।” উক্তিটি কার? [চ. বো. ১৯]
উত্তর : “উও আপ হি কহ সাকতা।”— উক্তিটি প্রিন্সিপালের পিয়নের।
প্রশ্ন ৪। ‘রেইনকোট’ গল্পে পিয়নের নাম কী? [সি. বো. ১৯]
উত্তর : ‘রেইনকোট’ গল্পে পিয়নের নাম ইসহাক ।
রেইনকোট গল্পের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর PDF
প্রশ্ন ৫। মিলিটারি পাণ্ডা কোথায় বসে ছিল? [ব. বো. ১৯]
উত্তর : মিলিটারি পাণ্ডা বসে ছিল প্রিন্সিপালের কামরায় সিংহাসন মার্কা চেয়ারে।
প্রশ্ন ৬। ‘রেইনকোট’ গল্পটি কার লেখা? [রা. বো. ১৭]
উত্তর : ‘রেইনকোট’ গল্পটি আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের লেখা ।
প্রশ্ন ৭। ‘রেইনকোট’ গল্পটি কত সালে প্রকাশিত হয়? [য. বো. ১৭]
উত্তর : ‘রেইনকোট’ গল্পটি ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত হয়।
প্রশ্ন ৮। ‘রেইনকোট’ গল্পের কথকের নাম কী? [কু. বো. ১৭]
উত্তর : ‘রেইনকোট’ গল্পের কথকের নাম নুরুল হুদা।
প্রশ্ন ৯। মিসক্রিয়ান্ট শব্দের অর্থ কী? [ব. বো. ১৭]
উত্তর : মিসক্রিয়ান্ট শব্দের অর্থ দুষ্কৃতকারী।
প্রশ্ন ১০। কাদের সাথে নুরুল হুদার আঁতাত আছে? [রা. বো. ১৬]
উত্তর : ছদ্মবেশী কুলিদের সঙ্গে নুরুল হুদার আঁতাত আছে।
প্রশ্ন ১১। ‘রেইনকোট’ গল্পটি কোন গল্পগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত? [চ. বো. ১৬]
উত্তর : ‘রেইনকোট’ গল্পটি ‘জাল স্বপ্ন স্বপ্নের জাল’ গল্পগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন ১২। উর্দুর প্রফেসরের নাম কী? [মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ, ময়মনসিংহ; বর্ডার গার্ড পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, সিলেট]
উত্তর : উর্দুর প্রফেসরের নাম আকবর সাজিদ।
প্রশ্ন ১৩। রেইনকোট গল্পটি কত সালে প্রকাশিত হয়? [ঝালকাঠি সরকারি কলেজ
উত্তর: রেইনকোট গল্পটি ১৮৮৫ সালে প্রকাশিত হয়।
প্রশ্ন ১৪। মিন্টু কত তারিখে বাড়ি থেকে মুক্তিযুদ্ধে চলে যায়? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: মিন্টু জুনের ২৩ তারিখে বাড়ি থেকে মুক্তিযুদ্ধে চলে যায়।
রেইনকোট গল্পের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন উত্তর PDF
প্রশ্ন ১৫। ইসহাক এপ্রিল মাস থেকে কোন ভাষায় কথা বলে? [পটুয়াখালী সরকারি কলেজ]
উত্তর: ইসহাক এপ্রিল মাস থেকে উর্দুর ভাষায় কথা।
প্রশ্ন ১৬। কার জন্য নুরুল হুদাকে এক্সটা তটস্থ থাকতে হয়?
উত্তর: শ্যালক মিন্টুর জন্য নুরুল হুদাকে এক্সটা তটস্থ থাকতে হয়।
প্রশ্ন ১৭। রেইনকোট গল্পে মিলিটারি ক্যাম্প কোথায় স্থাপন করা হয়?
উত্তর: রেইনকোট গল্পে মিলিটারি ক্যাম্প স্থাপন করা হয় জিমন্যাশিয়ামে।
প্রশ্ন ১৮। রেইনকোট গল্পের প্রিন্সিপালের নাম কী?
উত্তর: রেইনকোট গল্পের প্রিন্সিপালের নাম ড.আফাজ আহমদ
প্রশ্ন ১৯। রেনকোট গল্পে মানুষ খালি চোখে কী দেখে?
উত্তর: রেনকোট গল্পে মানুষ খালি চোখে নৌকা দেখে নৌকা ভরা অস্ত্র।
প্রশ্ন ২০। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারের বাহিনী কোন বাহিনীর কাছে পরাজিত
উত্তর: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হিটলারের বাহিনী রুশ বাহিনীর কাছে পরাজিত হয়।
নেকলেস
১। গী দ্য মোপাসাঁ কবে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৮৫০ খ্রিষ্টাব্দের ৫ই আগস্ট
২। গী দ্য মোপাসাঁ কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ফ্রান্সের নর্মান্ডি শহরে।
৩। গী দ্য মোপাসাঁর পুরো নাম কি?
উত্তর: Henri-Renri-Albert-Guy
de Maupassant।
৪। গী দ্য মোপাসাঁর পিতার নাম কী?
উত্তর: পিতার নাম গুস্তাভ দ্য মোপাসাঁ
৫। গী দ্য মোপাসাঁর মাতার নাম কী?
উত্তর: মায়ের নাম লরা লি পয়টিভিন।
৬। গী দ্য মোপাসাঁ কোন বছর নিম্ন মাধ্যমিক স্কুলে ভর্তি হন?
উত্তর: ১৮৬৭ খ্রিষ্টাব্দে।
৭। গী দ্য মোপাসাঁর সাহিত্য-জীবন কী দিয়ে শুরু হয়েছিল?
উত্তর: কাব্যচর্চা দিয়ে।
৮। গী দ্য মোপাসাঁ কবে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ১৮৯৩ খ্রিষ্টাব্দের ৬ই জুলাই।
৯। ‘নেকলেস’ গল্পটি কোন ভাষায় লেখা?
উত্তর: ফরাসি ভাষায়।
১০। ‘নেকলেস’ গল্পটি প্রথম কোথায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ফরাসি পত্রিকা ‘La Gaulois’-এ।
১১। ‘নেকলেস’ গল্পটি প্রথম কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ১৮৮৪ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি
১২। ‘নেকলেস’ গল্পটি ইংরেজিতে কবে অনূদিত হয়?
উত্তর: ১৮৮৪ সালে।
১৩। ‘নেকলেস’ গল্পগ্রন্থে গল্পটি কবে স্থান পায়?
উত্তর: ১৮৮৪ সালেই।
১৪। পূর্ণেন্দু দস্তিদার কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ধলঘাট গ্রামে
১৫। পূর্ণেন্দু দস্তিদার কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দের ২০শে জুন।
১৬। পূর্ণেন্দু দস্তিদারের পিতার নাম কী?
উত্তর: পিতার নাম চন্দ্রকুমার দস্তিদার।
১৭। পূর্ণেন্দু দস্তিদারের মাতার নাম কী?
উত্তর: মায়ের নাম কুমুদিনী দস্তিদার।
১৮। পূর্ণেন্দু দস্তিদার কোন বিদ্রোহে অংশগ্রহণ করেছিলেন?
উত্তর: চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহে।
১৯। পূর্ণেন্দু দস্তিদার কবে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দের ৯ই মে
২০। পূর্ণেন্দু দস্তিদার কীভাবে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে ভারতে যাওয়ার পথে।
২১। মাতিলদা কোন শ্রেণির পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন?
উত্তর: এক সাধারণ কেরানির পরিবারে।
২২। মাতিলদার স্বামীর পেশা কী ছিল?
উত্তর: শিক্ষা পরিষদের একজন কেরানি।
২৩। মাতিলদা কেন অসুখী ছিলেন?
উত্তর: দরিদ্র জীবনযাপন এবং বিলাসবহুল জীবনের স্বপ্ন পূরণ না হওয়ার কারণে।
২৪। মাতিলদার কী ধরনের জীবনযাপন করার স্বপ্ন ছিল?
উত্তর: বিলাসবহুল জীবনযাপন, সুন্দর পোশাক ও গহনা পরিধান এবং উচ্চবিত্ত সমাজে পরিচিত হওয়ার।
২৫। মাতিলদার স্বামী তার জন্য কী উপহার নিয়ে এসেছিলেন?
উত্তর: বল-নাচের আমন্ত্রণপত্র।
২৬। মাতিলদা আমন্ত্রণপত্র দেখে খুশি হলেন না কেন?
উত্তর: উপযুক্ত পোশাক ও গহনা না থাকায়।
২৭। মাতিলদা তার স্বামীর কাছে নতুন পোশাকের জন্য কত টাকা চেয়েছিলেন?
উত্তর: চারশো ফ্রাঁ।
২৮। মাতিলদা গহনার জন্য কার কাছে সাহায্য চান?
উত্তর: মাদাম ফোরস্টিয়ারের কাছে।
২৯। মাদাম ফোরস্টিয়ার মাতিলদাকে কী ধার দিয়েছিলেন?
উত্তর: একটি হীরার হার।
৩০। মাতিলদা বল-নাচ থেকে কীভাবে বাড়ি ফিরেছিলেন?
উত্তর: একটি পুরোনো গাড়ি ভাড়া করে।
৩১। তারা হারটি পুনরায় কিনতে কত টাকা খরচ করেছিল?
উত্তর: ৩৬ হাজার ফ্রাঁ।
৩২। দেনা শোধ করতে তাদের কত বছর লেগেছিল?
উত্তর: দশ বছর।
৩৩। দশ বছর পরে মাতিলদা মাদাম ফোরস্টিয়ারের সঙ্গে কোথায় দেখা করেন?
উত্তর: রাস্তায়।
৩৪। মাদাম ফোরস্টিয়ার মাতিলদাকে চিনতে পারেননি কেন?
উত্তর: চেহারা বদলে গিয়েছিল।
৩৫। মাতিলদা মাদাম ফোরস্টিয়ারকে কী সত্য বলেছিলেন?
উত্তর: হারটি হারিয়ে যাওয়ার কারণে তারা নতুন হার কিনেছিলেন।
৩৬। ‘নেকলেস’ গল্পের মূল শিক্ষা কী?
উত্তর: অহেতুক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও সামাজিক মর্যাদার জন্য বাস্তবতার সঙ্গে আপস করা উচিত নয়।
৩৭। ‘নেকলেস’ গল্পের সময়কাল কোন শতকের?
উত্তর: উনবিংশ শতকের।
৩৮। ‘নেকলেস’ গল্পটি কোন দেশের পটভূমিতে লেখা?
উত্তর: ফ্রান্সের।
৩৯। ‘নেকলেস’ গল্পটি কোন ধরণের সাহিত্যিক রচনা?
উত্তর: ছোটগল্প।
৪০। কনভেন্ট কী?
উত্তর: কনভেন্ট হলো খ্রিষ্টান নারী মিশনারিদের দ্বারা পরিচালিত স্কুল এবং মিশনারিদের আবাস।
৫০। ফ্রান্সে পুরুষদের কীভাবে সৌজন্য প্রদর্শন করা হয়?
উত্তর: “মসিয়ে” সম্বোধন করে।
৫১। ফ্রান্সে মহিলাদের কীভাবে সম্বোধন করা হয়?
উত্তর: “মাদাম” সম্বোধন করে।
৫২। ফ্রাঁ কী ছিল?
উত্তর: ফ্রাঁ ফরাসি মুদ্রার নাম ছিল, যা ২০০২ সাল পর্যন্ত প্রচলিত ছিল।
৫৩। ফ্রাঁর পরিবর্তে বর্তমানে ফ্রান্সে কোন মুদ্রা ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: বর্তমানে ফ্রান্সে ইউরো মুদ্রা ব্যবহার করা হয়।
৫৪। বল’ নাচ কী?
উত্তর: বল’ নাচ একটি বিনোদনমূলক সামাজিক নৃত্যানুষ্ঠান, যা ইউরোপ, আমেরিকাসহ পৃথিবীর বহু দেশে প্রচলিত।
৫৫। ক্রুশ কী?
উত্তর: ক্রুশ হলো খ্রিষ্টান ধর্মীয় প্রতীক।
৫৬। স্যাটিন কী ধরনের বস্ত্র?
উত্তর: স্যাটিন হলো মসৃণ ও চকচকে রেশমি বস্ত্র।
৫৭। প্যারী কী?
উত্তর: প্যারী হলো প্যারিসের ফরাসি নাম।
৫৮। প্যালেস রয়েল কী?
উত্তর: প্যালেস রয়েল হলো রাজকীয় প্রাসাদ।
জীবনবৃক্ষ
১। মোতাহের হোসেন চৌধুরীর জন্ম কবে?
উত্তর: ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দে।
২। মোতাহের হোসেন চৌধুরীর জন্মস্থান কোথায়?
উত্তর: নোয়াখালী জেলার কাঞ্চনপুর।
৩। মোতাহের হোসেন চৌধুরী কোন আন্দোলনের অন্যতম কাণ্ডারি ছিলেন?
উত্তর: বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন।
৫। মোতাহের হোসেন চৌধুরীর ‘সংস্কৃতি কথা’ কোন সাহিত্য?
উত্তর: প্রবন্ধ-সাহিত্য।
৬। মোতাহের হোসেন চৌধুরীর রচিত ‘সভ্যতা’ কোন গ্রন্থ অবলম্বনে রচিত?
উত্তর: ক্লাইভ বেল-এর ‘Civilization’।
৭। ‘সুখ’ গ্রন্থটি কার বইয়ের অনুবাদ?
উত্তর: বারট্রান্ড রাসেলের ‘Conquest of Happiness’।
৮। মোতাহের হোসেন চৌধুরীর তাঁর রচনাবলি কে প্রকাশ করেছে?
উত্তর: বাংলা একাডেমি।
৯। মোতাহের হোসেন চৌধুরী কোথায় অধ্যাপনা করেছেন?
উত্তর: চট্টগ্রাম কলেজ।
১০। মোতাহের হোসেন কবে চৌধুরীর মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৮ই সেপ্টেম্বর।
১১। ‘জীবন ও বৃক্ষ’ প্রবন্ধের লেখক কে?
উত্তর: মোতাহের হোসেন চৌধুরী।
১২। লেখক বৃক্ষের প্রতীক কীভাবে ব্যবহার করেছেন?
উত্তর: বৃক্ষের বৃদ্ধি, গতি, বিকাশ ও ফুল-ফল ধরা জীবনের সার্থকতার প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।
১৩। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনের সার্থকতা কিসের সাথে তুলনা করেছেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনের সার্থকতা নদীর গতির সাথে তুলনা করেছেন।
১৪। লেখক নদী ও বৃক্ষের মধ্যে কী পার্থক্য দেখেছেন?
উত্তর: নদীর গতি সহজ নয়, কিন্তু বৃক্ষের ফুল ফোটানো ও ফল ধরানো সহজে উপলব্ধি করা যায়।
১৫। লেখক মানবপ্রেমের প্রতি কী মতামত দিয়েছেন?
উত্তর: লেখক বলেছেন, মানবপ্রেমের কথা বললেও তা আন্তরিকতা ও উপলব্ধি ছাড়া নেশা ধরে না।
১৬। ‘জীবন ও বৃক্ষ’ প্রবন্ধে “সাধনা” কী?
উত্তর: সাধনা ধীরস্থিরভাবে আত্মিক উন্নতির পথে এগিয়ে যাওয়া, যা বৃক্ষের জীবনে দেখা যায়।
১৭। লেখক “অহংকার” সম্পর্কে কী বলেছেন?
উত্তর: অহংকার নিষ্ঠুরতা সৃষ্টি করে।
১৮। জীবনের সার্থকতা অর্জনের জন্য কী করতে হবে?
উত্তর: আত্মিক পরিপক্বতা ও মাধুর্য অর্জন করতে হবে।
১৯। লেখক মানুষের সার্থকতার জন্য কী প্রয়োজনীয়তা বলেছেন?
উত্তর: মানুষের সার্থকতার জন্য বড়, সূক্ষ্মবুদ্ধি ও উদারহৃদয় হওয়া প্রয়োজন।
২০। লেখক “নীরব সাধনা” সম্পর্কে কী বলেছেন?
উত্তর: আত্মিক উন্নতির দিকে ধীরস্থিরভাবে এগিয়ে যাওয়া।
২১। ‘জীবন ও বৃক্ষ’ প্রবন্ধে লেখক কিসে বিশ্বাসী?
উত্তর: লেখক বিশ্বাসী যে, মানুষের বৃদ্ধি কেবল শারীরিক নয়, আত্মিকও হতে হবে।
২২। বৃক্ষের “ফুল ফোটানো” কীভাবে জীবনের সার্থকতা নির্দেশ করে?
উত্তর: জীবনের পরিপূর্ণতা ও সার্থকতা নির্দেশ করে, যা মানুষের জীবনের বিকাশের প্রতীক।
২৩। লেখক “আত্মা” সম্পর্কে কী বলেছেন?
উত্তর: লেখক বলেছেন, আত্মাকে তৈরি করতে হয়, এটি স্বাভাবিকভাবে পাওয়া যায় না।
২৪। “সৃজনশীল মানুষের প্রাপ্তি ও দান” সম্পর্কে লেখকের মতামত কী?
উত্তর: সৃজনশীল মানুষের প্রাপ্তি ও দান এক হয়, যা তার জীবন ও কাজের মধ্যে প্রতিফলিত হয়।
২৫। প্রবন্ধে “শান্তি ও সেবা” কি?
উত্তর: বৃক্ষের শান্তি ও সহিষ্ণুতায় জীবনের গুরুভার বহন করার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
২৬। লেখক “জীবনের গূঢ় অর্থ” কীভাবে উপলব্ধি করার কথা বলেছেন?
উত্তর: লেখক বলেছেন, বৃক্ষের দিকে তাকিয়ে জীবনের গূঢ় অর্থ উপলব্ধি করা সহজ।
২৭। লেখক শিক্ষার বিষয়ে কী মতামত দিয়েছেন?
উত্তর: লেখক বলেছেন, শিক্ষা কেবল বস্তুনিষ্ঠ নয়, আত্মিক উন্নতি ও জীবনবোধের উন্নতি ঘটাতে হবে।
২৮। লেখক “বৃক্ষের সাধনা” সম্পর্কে কী বলেছেন?
উত্তর: লেখক বলেছেন, বৃক্ষের সাধনায় ধীরস্থিরতা ও সৃষ্টির পরিপূর্ণতা ফুটে ওঠে, যা মানুষের জীবনের আদর্শ।
২৯। লেখক জীবনের সার্থকতা কোথায় খুঁজে পেয়েছেন?
উত্তর: আত্মিক পরিপক্বতায়।
৩০। বৃক্ষের সার্থকতার প্রতীক কী?
উত্তর: ফুল ও ফল।
৩১। বৃক্ষের জীবন কী ধরনের ইতিহাস?
উত্তর: বৃদ্ধির ইতিহাস।
৩২। লেখক নদীর গতি সম্পর্কে কী বলেছেন?
উত্তর: নদীর গতি সহজ নয়।
৩৩। ফুল ফোটানো কিভাবে জীবনের সার্থকতা নির্দেশ করে?
উত্তর: জীবনের পরিপূর্ণতা ও বিকাশ।
৩৪। জীবনের সার্থকতা অর্জন করতে কী প্রয়োজন?
উত্তর: আত্মিক বিকাশ।
৩৫। লেখক মানবপ্রেমের প্রতি কী মনোভাব পোষণ করেছেন?
উত্তর: আন্তরিকতা ও উপলব্ধি ছাড়া মানবপ্রেম নেশা ধরে না।
৩৬। বৃক্ষের “ধীরস্থিরতা” কীভাবে মানুষের জীবনের প্রতীক?
উত্তর: ধীরস্থিরতা মানব জীবনের বিকাশের প্রতীক।
৩৭। লেখক “বৃক্ষের ফুল ফোটানো” সম্পর্কে কী বলেছেন?
উত্তর: বৃক্ষের ফুল ফোটানো জীবনের সার্থকতা ও পরিপূর্ণতার চিহ্ন।
৩৮। লেখক “জীবনের গূঢ় অর্থ” কীভাবে উপলব্ধি করার কথা বলেছেন?
উত্তর: বৃক্ষের দিকে তাকিয়ে জীবনের গূঢ় অর্থ উপলব্ধি করা।
৩৯। “সৃজনশীল মানুষের প্রাপ্তি ও দান” সম্পর্কে লেখকের মতামত কী?
উত্তর: সৃজনশীল মানুষের প্রাপ্তি ও দান এক।
৪০। লেখক “বৃক্ষের শান্তি” সম্পর্কে কী বলেছেন?
উত্তর: বৃক্ষ শান্তি ও সহিষ্ণুতার প্রতীক।
৪১। বৃক্ষের জীবন কীভাবে সার্থকতা প্রদর্শন করে?
উত্তর: বৃক্ষের ফুল ও ফল জীবনের সার্থকতা প্রদর্শন করে।
৪২। লেখক “বৃক্ষের সাধনা” সম্পর্কে কী বলেছেন?
উত্তর: বৃক্ষের সাধনা ধীরস্থির, সৃষ্টির পরিপূর্ণতা।
৪৩। লেখক জীবনের সার্থকতা কীভাবে অর্জন করতে বলেছেন?
উত্তর: আত্মিক বিকাশ ও পরিপক্বতা অর্জন করে।