Posted by admin on 2025-05-23 03:51:57 |
Share: Facebook | Twitter | Whatsapp | Linkedin Visits: 12
বাংলা প্রথম পত্র (কবিতা)
জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর (আংশিক) ।। উচ্চ মাধ্যমিক ২০২৬
ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯
প্রশ্ন-১. শামসুর রাহমান কত খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: শামসুর রাহমান ১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন।
প্রশ্ন-২. ‘দৈনিক বাংলা’ পত্রিকার আগের নাম কী?
উত্তর: ‘দৈনিক বাংলা’ পত্রিকার আগের নাম ‘দৈনিক পাকিস্তান’।
প্রশ্ন-৩. শামসুর রাহমানের প্রথম কবিতা কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর: শামসুর রাহমানের প্রথম কবিতা ‘সাপ্তাহিক সোনার বাংলা’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
প্রশ্ন-৪. ‘বিধ্বস্ত নীলিমা’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর: ‘বিধ্বস্ত নীলিমা’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন-৫. কবি শামসুর রাহমান কত খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: কবি শামসুর রাহমান ২০০৬ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন।
প্রশ্ন-৬. কোন ফুল শহরে নিবিড় হয়ে ফুটেছে?
উত্তর: কৃষ্ণচূড়া ফুল শহরে নিবিড় হয়ে ফুটেছে।
প্রশ্ন-৭. ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতায় কোন ফুলের কথা উল্লেখ রয়েছে?
উত্তর: ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতায় কৃষ্ণচূড়া ফুলের কথা উল্লেখ রয়েছে।
প্রশ্ন-৮. হেঁটে যেতে যেতে কৃষ্ণচূড়াগুলোকে কবির কাছে কী বলে মনে হয়?
উত্তর: কৃষ্ণচূড়াগুলোকে কবির কাছে শহিদের ঝলকিত রক্তের বুদবুদ বলে মনে হয়।
প্রশ্ন-৯.‘শহিদের ঝলকিত....স্মৃতিগন্ধে ভরপুর। উপরের শূন্যস্থানে কী হবে?
উত্তর: ‘শহিদের ঝলকিত রক্তের বুদবুদ স্মৃতিগন্ধে ভরপুর।’
প্রশ্ন-১০. সারা দেশ কাদের অশুভ আস্তানা?
উত্তর: সারা দেশ ঘাতকের অশুভ আস্তানা।
প্রশ্ন-১১. ঘাতকের থাবার সম্মুখে বুক পাতে কে?
উত্তর: ঘাতকের থাবার সম্মুখে বুক পাতে
বরকত।
প্রশ্ন-১২. ‘সালামের চোখ আজ’ কী?
উত্তর: সালামের চোখ আজ আলোচিত ঢাকা।
প্রশ্ন-১৩. সালামের মুখে কী দেখা যায়?
উত্তর: সালামের মুখে দেখা যায় সবুজ-শ্যামল পূর্ববাংলা।
প্রশ্ন-১৪. কার হাত থেকে অবিনাশী বর্ণমালা ঝরে পড়ে?
উত্তর: সালামের হাত থেকে অবিনাশী বর্ণমালা ঝরে পড়ে।
প্রশ্ন ১। ‘হরিৎ উপত্যকা’ অর্থ কী?
[ঢা বো. ১৯]
উত্তর : ‘হরিৎ উপত্যকা’ অর্থ— সবুজ দেশ। এখানে ‘হরিৎ উপত্যকা’ বলতে পূর্ব বাংলাকে অর্থাৎ বাংলাদেশকে বোঝানো হয়েছে।
প্রশ্ন ২। ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতায় কবি ‘কমলবন’কে কিসের প্রতীকরূপে ব্যবহার করেছেন? [য. বো. ১৬]
Advertisements
উত্তর : ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতায় কবি কমলবনকে মানবিকতা, সুন্দর ও কল্যাণের প্রতীকরূপে ব্যবহার করেছেন।
প্রশ্ন ৩। কে বুক পাতে ঘাতকের থাবার সম্মুখে? [আবদুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজ, নরসিংদী]
উত্তর : বরকত বুক পাতে ঘাতকের থাবার সম্মুখে।
প্রশ্ন ৪। শামসুর রাহমান কোন পত্রিকার মধ্য দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন? [আনন্দ মোহন কলেজ, ময়মনসিংহ]
উত্তর : শামসুর রাহমান ‘দৈনিক মর্নিং নিউজ’ পত্রিকার মধ্য দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন ।
প্রশ্ন ৫। ‘কমলবন’ শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হচ্ছে? [কাদিরাবাদ ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, নাটোর]
উত্তর : সুন্দর ও কল্যাণের জগৎ বোঝাতে ‘কমলবন’ শব্দটি ব্যবহৃত হচ্ছে।
প্রশ্ন ৬। কবি কার মুখকে তরুণ-শ্যামল পূর্ব বাংলার সঙ্গে তুলনা করেছেন? [মৌলভীবাজার সরকারি কলেজ]
উত্তর : কবি সালামের মুখকে তরুণ-শ্যামল পূর্ব বাংলার সঙ্গে তুলনা করেছেন।
প্রশ্ন ৭। কমলবান শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?[পটিয়া সরকারি কলেজ]
উত্তর: কমলবন টি মানবিকতা, সুন্দর ও কল্যাণের জগৎ বুঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে।
প্রশ্ন ৮। কে বুক পাতে ঘাতকের থাবার সম্মখে?
উত্তর: বরকত বুক পাতে ঘাতকের থাবার সম্মুখে।
প্রশ্ন ৯। একুশের কৃষ্ণচূড়াকে কবি কীসের রঙের আখ্যা দিয়েছেন?
উত্তর: একুশের কৃষ্ণচূড়াকে কবি চেতনার রঙের আখ্যা দিয়েছেন।
প্রশ্ন ১০। ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতাটি কোন কাব্যের অন্তর্গত?
উত্তর: ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতাটি নিজ বাসভূমে কাব্যের অন্তর্গত।
প্রশ্ন ১১। হৃদয়ের উপত্যকাটির রং কেমন?
উত্তর: হৃদয়ের উপত্যকাটির রং হরিৎ।
প্রশ্ন ১২। ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতাটি কার হাত থেকে অবিনাশী বর্ণমালা ঝরে পড়ে? [সফিউদ্দিন সরকার একাডেমি এন্ড কলেজ, গাজীপুর ]
উত্তর: ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতায় সালামের হাত থেকে অবিনাশী বর্ণমালা ঝরে পড়ে।
প্রশ্ন ১৩। শামসুর রাহমান কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: শামসুর রাহমান ২০০৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর PDF
প্রশ্ন ১৪। কৃষ্ণচূড়া কীসের প্রতীক?
উত্তর: কৃষ্ণচূড়া শহিদের বিপ্লবী-বিদ্রোহীদের প্রেরণার প্রতীক।
প্রশ্ন ১৫। কবি কার মুখকে তরুণ-শ্যামল পূর্বে বাংলার সঙ্গে তুলনা করেছেন?
উত্তর: কবি সালামের মুখকে তরুণ শ্যামল পূর্বে বাংলার সঙ্গে তুলনা করেছেন।
প্রশ্ন ১৬। ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতায় কী তছনছ হওয়ার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতায় কমলবন তছনছ হওয়ার কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্ন ১৭। ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতায় রৌদ্র কীসের প্রতীক?
উত্তর: ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কবিতায় রৌদ্র আনন্দের প্রতীক।
কিংবদন্তির কথা বলছি
প্রশ্ন ১। ‘কিংবদন্তি’ শব্দের অর্থ কী? [ঢা বো. ১৮; য. বো. ১৮; সি. বো. ১৮; দি. বো. ১৮]
উত্তর : ‘কিংবদন্তি’ শব্দের অর্থ জনশ্রুতি।
প্রশ্ন ২। জিহ্বায় উচ্চারিত প্রতিটি সত্য শব্দ কী? [সি. বো. ১৭]
উত্তর : জিহ্বায় উচ্চারিত প্রতিটি সত্য শব্দ কবিতা।
প্রশ্ন ৩। ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত? [দি. বো. ১৬]
উত্তর : ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতাটি গদ্যছন্দে রচিত।
প্রশ্ন ৪। ‘অভ্যুত্থান’ শব্দের অর্থ কী? [ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা]
উত্তর : ‘অভ্যুত্থান’ শব্দের অর্থ উত্থান বা জাগরণ।
প্রশ্ন ৫। ইস্পাতের তরবারি কাকে সশস্ত্র করবে? [নটর ডেম কলেজ, ঢাকা]
উত্তর : লৌহখণ্ডকে যে প্রজ্বলিত করে ইস্পাতের তরবারি তাকে সশস্ত্র করবে।
প্রশ্ন ৬। তাঁর পিঠে রক্তজবার মতো ক্ষত ছিল কারণ তিনি কী ছিলেন? [রংপুর ক্যাডেট কলেজ]
উত্তর : তাঁর পিঠে রক্তজবার মতো ক্ষত ছিল কারণ তিনি ক্রীতদাস ছিলেন
আমি কিংবদন্তির কথা বলছি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন PDF
প্রশ্ন ৭। শস্যের সম্ভার কাকে সমৃদ্ধ করবে? [খানজাহান আলী আদর্শ মহাবিদ্যালয়, খুলনা]
উত্তর : যে কর্ষণ করে, শস্যের সম্ভার তাকে সমৃদ্ধ করবে।
প্রশ্ন ৮। যে কবিতা শুনতে জানে না, সে কার জন্য মরতে পারে না? [সোনার বাংলা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, কুমিল্লা]
উত্তর : যে কবিতা শুনতে জানে না সে সন্তানদের জন্য মরতে পারে না।
প্রশ্ন ৯। কবিতার মুক্ত শব্দগুলো কোথা থেকে উচ্চারিত হয়? [ইস্পাহানী পাবলিক স্কুল ও কলেজ, চট্টগ্রাম]
উত্তর : কবিতার মুক্ত শব্দগুলো জিহ্বা থেকে উচ্চারিত হয়।
প্রশ্ন ১০। কোথায় পলিমাটির সৌরভ ছিল? [সফিউদ্দিন সরকার একাডেমি এন্ড কলেজ, গাজীপুর]
উত্তর : কবির পূর্বপুরুষের করতলে পলিমাটির সৌরভ ছিল।
প্রশ্ন ১১। কবিতার মুক্ত শব্দগুলো কোথা থেকে উচ্চারিত হয়? [পটিয়া সরকারি কলেজ]
উত্তর : কবিতার মুক্ত শব্দগুলো জিহ্বা থেকে উচ্চারিত হয়।
প্রশ্ন ১২। কবি ‘উচ্চারিত সত্যের মতো’ কিসের কথা বলেছেন? [শেরপুর সরকারি কলেজ]
উত্তর : কবি ‘উচ্চারিত সত্যের মতো’ স্বপ্নের কথা বলেছেন ।
প্রশ্ন ১৩। কবিতায় উল্লিখিত জানালাটি কেমন?
উত্তর : কবিতায় উল্লিখিত জানালাটি উজ্জ্বল।
প্রশ্ন ১৪। কোথায় পলিমাটির সৌরভ ছিল?
উত্তর : কবির পূর্বপুরুষের করতলে পলিমাটির সৌরভ ছিল।
প্রশ্ন ১৫। জননীর আশীর্বাদ কাকে ধন্য করবে?
উত্তর : যে গাভীর পরিচর্যা করে।
প্রশ্ন ১৬। ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতাটির কবি কে?
উত্তর : আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
প্রশ্ন ১৭। কার করতলে পলিমাটির সৌরভ ছিল?
উত্তর : কবির পূর্বপুরুষের করতলে পলিমাটির সৌরভ ছিল।
প্রশ্ন ১৮। পূর্বপুরুষের পিঠে কেমন ক্ষত ছিল?
উত্তর : পূর্বপুরুষের পিঠে রক্তজবার মতো ক্ষত ছিল।
প্রশ্ন ১৯। ‘আমি কিংবদন্তির কথা বলছি’ কবিতায় কোন ফুলের নাম উল্লেখ আছে?
উত্তর : রক্তজবা।
আমি কিংবদন্তির কথা বলছি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন PDF Download
প্রশ্ন ২০। ‘অতিক্রান্ত’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : অতিক্রান্ত শব্দের অর্থ- অতিক্রম করা হয়েছে এমন।
প্রশ্ন ২১। কবির পূর্বপুরুষ কোন পাহাড়ের কথা বলতেন?
উত্তর : কবির পূর্বপুরুষ অতিক্রান্ত পাহাড়ের কথা বলতেন।
প্রশ্ন ২২। কে অরণ্য এবং শ্বাপদের কথা বলতেন?
উত্তর : কবির পূর্বপুরুষ অরণ্য এবং শ্বাপদের কথা বলতেন।
প্রশ্ন ২৩। কবিতায় কোন ধরনের জমি আবাদের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : পতিত জমি আবাদের কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্ন ২৪। কবিতার রসোপলদ্ধির অবিচ্ছেদ্য অংশ কী?
উত্তর : কবিতার রসোপলব্ধির অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো এর আঙ্গিক বিবেচনা।
প্রশ্ন ২৫। ‘দিগন্ত’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ‘দিগন্ত’ শব্দের অর্থ- দিকের শেষ সীমা।
প্রশ্ন ২৬। দিগন্তের অধিকার থেকে কে বঞ্চিত হবে?
উত্তর : যে কবিতা শুনতে জানে না সে দিগন্তের অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে।
প্রশ্ন ২৭। কে আজন্ম ক্রীতদাস থাকবে?
উত্তর : যে কবিতা শুনতে জানে না সে আজন্ম ক্রীতদাস থাকবে।
সুচেতনা
১। জীবনানন্দ দাশ কবে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৮৯৯ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি।
২। জীবনানন্দ দাশ কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: বরিশালে।
৩। জীবনানন্দ দাশের পিতার নাম কী?
উত্তর: সত্যানন্দ দাশ।
৪। জীবনানন্দ দাশের মায়ের নাম কী?
উত্তর: কুসুমকুমারী দাশ।
৫। জীবনানন্দ দাশের মা কী ছিলেন?
উত্তর: সেকালের বিখ্যাত কবি।
৬। জীবনানন্দ দাশ কবিতা লেখার প্রেরণা কোথা থেকে পেয়েছিলেন?
উত্তর: মায়ের কাছ থেকে।
৭। জীবনানন্দ দাশ মূলত কোন পেশার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন?
উত্তর: ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক।
৮। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনানন্দ দাশের কবিতাকে কী বলে আখ্যায়িত করেছেন?
উত্তর: “চিত্ররূপময়”।
৯। বুদ্ধদেব বসু জীবনানন্দ দাশকে কী নামে আখ্যায়িত করেছেন?
উত্তর: ‘নির্জনতম কবি’।
১০। জীবনানন্দ দাশের নিসর্গবিষয়ক কবিতা কী অনুপ্রাণিত করেছিল?
উত্তর: বাঙালির জাতিসত্তা বিকাশ আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ।
১১। জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: ‘ঝরা পালক’।
১২। জীবনানন্দ দাশের মৃত্যুর কারণ কী ছিল?
উত্তর: ট্রাম দুর্ঘটনা।
১৩। জীবনানন্দ দাশ কবে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ১৯৫৪ সালের ২২শে অক্টোবর।
১৪। “সুচেতনা” কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত?
উত্তর: “সুচেতনা” কবিতাটি জীবনানন্দ দাশের ‘বনলতা সেন’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত।
১৫। সুচেতনা কী?
উত্তর: সুচেতনা শুভ চেতনার প্রতীক।
১৬। কবির কল্পনায় সুচেতনার অবস্থান কোথায়?
উত্তর: সুচেতনা দ্বীপের মতো বিচ্ছিন্ন।
১৭। সুচেতনার সবুজে কী বিরাজ করছে?
উত্তর: সুচেতনার সবুজে নির্জনতা বিরাজ করছে।
১৮। “সুচেতনা” কবিতায় পৃথিবীর শেষ সত্য কী নয়?
উত্তর: ধ্বংসাত্মক দিক পৃথিবীর শেষ সত্য নয়।
১৯। “সুচেতনা” কবিতায় পৃথিবীতে কী কী সংঘটিত হয়েছে?
উত্তর: পৃথিবীতে যুদ্ধ, রক্তপাত ও প্রাণহানি সংঘটিত হয়েছে।
২০। “সুচেতনা” কবিতায় শুভ চেতনার আলো কী ঘটাবে?
উত্তর: শুভ চেতনার আলো পৃথিবী ও মানুষের মুক্তি ঘটাবে।
২১। পৃথিবীর গভীর অসুখ থেকে মুক্তির পথ কী?
উত্তর: শুভ চেতনার বিকাশ।
২২। “সুচেতনা” কবিতায় কবি পৃথিবীতে জন্ম নেওয়াকে কীভাবে দেখেছেন?
উত্তর: কবি পৃথিবীতে জন্ম নেওয়াকে আপাতভাবে কাঙ্ক্ষিত মনে করেননি।
২৩। পৃথিবী ও শুভ চেতনার থেকে কী শেখা যায়?
উত্তর: পৃথিবী ও শুভ চেতনার থেকে প্রাপ্তি আমাদের প্রাণিত ও ঋণী করে।
২৪। কবির মতে ভালোবাসার পরিণামে পৌঁছাতে কী পাড়ি দিতে হয়?
উত্তর: রক্তাক্ত পথ।
২৫। কবি অন্ধকারের অন্তরালে কী দেখেছেন?
উত্তর: সূর্যোদয় ও মুক্তির দিশা।
২৬। কবির মতে পৃথিবীর গভীর অসুখ কী বোঝায়?
উত্তর: পৃথিবীব্যাপ্ত বিপর্যয়।
২৭। “সুচেতনা” কবিতায় কবি কী বিশ্বাস করেন?
উত্তর: সুচেতনার বিকাশেই আলোকজ্জ্বল পৃথিবীর দেখা মিলবে।
২৮। মানবসমাজের অগ্রযাত্রা কী নিশ্চিত করবে?
উত্তর: সুচেতনার আলো।
২৯। “সুচেতনা” কবিতায় কবি কী অনুভব করেছেন?
উত্তর: পৃথিবীতে না এলেই ভালো হতো।
৩০। “সুচেতনা” কবিতায় কবি কীভাবে পৃথিবীতে আসার লাভ বুঝেছেন?
উত্তর: শিশির শরীর ছুঁয়ে সমুজ্জ্বল ভোরে।
৩১। পৃথিবীর শুভ চেতনা কী প্রকাশ করবে?
উত্তর: শাশ্বত রাত্রির বুকে অনন্ত সূর্যোদয়।
৩২। সুচেতনার আলো কীসের প্রতীক?
উত্তর: মুক্তি ও কল্যাণের।
৩৩। পৃথিবীর ক্রমমুক্তির জন্য কী প্রয়োজন?
উত্তর: সুচেতনার বিকাশ।
ঋতুবর্ণন
১। আলাওল কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ফতেহাবাদ পরগনার (বর্তমান ফরিদপুর জেলা) জালালপুরে।
২। আলাওল কত খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: আনুমানিক ১৬০৭ খ্রিষ্টাব্দে।
৩। সুমাধব কী বোঝায়?
উত্তর: উত্তম বসন্তকাল।
৪। মলয়া সমীরের মানে কী?
উত্তর: দখিনা স্নিগ্ধ বাতাস।
৫। কামের অর্থ কী?
উত্তর: কামদেবের, প্রেমের দেবতার।
৬। আলাওলের পিতার নাম কী?
উত্তর: আলাওলের পিতার নাম জানা যায়নি।
৭। আলাওল কোথায় আক্রমণের শিকার হন?
উত্তর: পর্তুগিজ জলদস্যুদের কবলে পড়েন।
৮। পর্তুগিজ জলদস্যুদের আক্রমণের পর আলাওল কোথায় পৌঁছান ?
উত্তর: আরাকানে পৌঁছান।
৯। আলাওল কোন রাজদরবারে প্রধান অমাত্য মাগন ঠাকুরের কৃপাদৃষ্টি লাভ করেন?
উত্তর: আরাকান রাজদরবারে।
১০। কৈল শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: কৈল শব্দের অর্থ করিল।
১১। বনস্পতি কী ধরনের বৃক্ষ?
উত্তর: যে বৃক্ষে ফুল ধরে না, শুধু ফল হয়।
১২। কিংশুক কী?
উত্তর: কিংশুক পলাশ ফুল বা বৃক্ষ।
১৩। আলাওল কোন কাব্য রচনা করেন?
উত্তর: আলাওল পদ্মাবতী কাব্য রচনা করেন।
১৪। আলাওল কোন ভাষায় পাণ্ডিত্য অর্জন করেছিলেন?
উত্তর: সংস্কৃত, আরবি, ফারসি পাণ্ডিত্য অর্জন করেছিলেন।
১৫। আলাওল কোন কাব্যগ্রন্থ রচনা করেন?
উত্তর: সয়ফুলমুলক বদিউজ্জামাল কাব্যগ্রন্থ রচনা করেন।
১৬। আলাওল কখন মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: আলাওল ১৬৮০ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন।
১৭। আলাওল কোন কাব্য রচনা করেন যা সঙ্গীতবিষয়ক?
উত্তর: রাগতালনামা কাব্য রচনা করেন যা সঙ্গীতবিষয়ক।
১৮। সুরঙ্গ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: সুরঙ্গ শব্দের অর্থ সুন্দর রঙ, শোভন বর্ণ।
১৯। মল্লি কী?
উত্তর: বেলিফুল।
২০। লবঙ্গ কী?
উত্তর: লবঙ্গ একপ্রকার ফুল, মসলা।
২১। আলাওলের “ঋতু বর্ণন” কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তর: আলাওলের “ঋতু বর্ণন” কবিতাটি ‘পদ্মাবতী’র ঋতু বর্ণন খণ্ড থেকে নেওয়া হয়েছে।
২২। বসন্তে কোন ফুল মুকুলিত হয়?
উত্তর: বসন্তে কৈল ফুল মুকুলিত হয় ।
২৩। গ্রীষ্মের তাপ কোন ঋতুর আগমনের ইঙ্গিত দেয়?
উত্তর: গ্রীষ্মের তাপ বর্ষা ঋতুর আগমনের ইঙ্গিত দেয়।
২৪। বর্ষার সময় কোন রাগের গুঞ্জন শোনা যায়?
উত্তর: বর্ষার সময় মল্লার রাগের গুঞ্জন শোনা যায়।
২৫। গুলাল কী?
উত্তর: আবির, ফাগ।
২৬। ঝঙ্কার কী?
উত্তর: বীণাযন্ত্রের শব্দ, গুঞ্জন।
বর্ষায় কোন প্রাণীগুলির শব্দ শোনা যায়?
উত্তর: বর্ষায় দাদুরী (ব্যাঙ) এবং শিখিনী (ময়ূরী)-এর ডাক শোনা যায়।
২৭। শরতে কোন পাখির নাচ দেখা যায়?
উত্তর: শরতে খঞ্জন পাখির নাচ দেখা যায়।
২৮। কিংশুক ফুলের রঙ কী রকম?
উত্তর: কিংশুক ফুলের রঙ গাঢ় লাল।
২৯। বর্ষার সময় কৈলাসে কী রাগের ছোঁয়া লাগে?
উত্তর: বর্ষার সময় কৈলাসে মল্লার রাগের ছোঁয়া লাগে।
৩০। শীতকালে কোন সুগন্ধি ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: শীতকালে কাফুর, কস্তুরি ও চুয়া সুগন্ধি ব্যবহার করা হয়।
৩১। বসন্ত ঋতুতে কোন পাখির ডাক শোনা যায়?
উত্তর: বসন্ত ঋতুতে কোকিলের মধুর কুহুতান শোনা যায়।
৩২। কোন ঋতুতে নবীন পল্লব দেখা যায়?
উত্তর: বসন্ত ঋতুতে নবীন পল্লব দেখা যায়।
৩৩। হেমন্তে কোন বস্তু অধিক সুখদায়ক মনে হয়?
উত্তর: হেমন্তে তাম্বুল বা পান অধিক সুখদায়ক মনে হয়।
৩৩। বর্ষার সময় কোন রাগ প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যায়?
উত্তর: বর্ষার সময় মল্লার রাগ প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যায়।
৩৪। সরণ কী?
উত্তর: সরণ মানে আশ্রয়।
৩৫। বরিষে শব্দের মানে কী?
উত্তর: বর্ষিত হচ্ছে, অজস্র ধারায় বৃষ্টিপাত।
প্রত্যাবর্তনের লজ্জা
১. আল মাহমুদ কবে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: আল মাহমুদ ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দের ১১ই জুলাই জন্মগ্রহণ করেন।
২. আল মাহমুদ এর প্রকৃত নাম কী?
উত্তর: আল মাহমুদ এর প্রকৃত নাম মির আবদুস শুকুর আল মাহমুদ।
৩. আল মাহমুদ এর পিতার নাম কী?
উত্তর: আল মাহমুদ এর পিতার নাম আবদুর রব মির।
৪. আল মাহমুদ এর মাতার নাম কী?
উত্তর: আল মাহমুদ এর মাতার নাম রওশন আরা মির।
৫. আল মাহমুদ কোথায় পড়াশোনা করেন?
উত্তর: আল মাহমুদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত পড়াশোনা করেন।
৬. আল মাহমুদ কোন পেশায় জড়িত ছিলেন?
উত্তর: আল মাহমুদ সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত ছিলেন।
৭. আল মাহমুদ কোন পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন?
উত্তর: আল মাহমুদ ‘দৈনিক গণকণ্ঠ’ ও ‘দৈনিক কর্ণফুলী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।
৮. আল মাহমুদ কোন প্রতিষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন?
উত্তর: আল মাহমুদ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে যোগদান করেছিলেন।
৯. আল মাহমুদ এর প্রধান কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: আল মাহমুদ এর প্রধান কাব্যগ্রন্থের নাম ‘সোনালী কাবিন’।
১০. আল মাহমুদ কবে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: আল মাহমুদ ২০১৯ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন।
১১. “প্রত্যাবর্তনের লজ্জা” কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত?
উত্তর: “প্রত্যাবর্তনের লজ্জা” কবিতাটি আল মাহমুদের ‘সোনালী কাবিন’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত।
১২. “প্রত্যাবর্তনের লজ্জা” কবিতার শুরুতে কবি কোথায় যাচ্ছিলেন?
উত্তর: কবি শহরে যাচ্ছিলেন।
১৩. “প্রত্যাবর্তনের লজ্জা” কবিতায় কবি কেন ট্রেন ধরতে পারেননি?
উত্তর: ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে।
১৪. কবি কাদের সঙ্গে শহরে যেতে চেয়েছিলেন?
উত্তর: কবি তাদের সঙ্গে শহরে যেতে চেয়েছিলেন যারা ট্রেনে ছিল।
১৫. কবি ট্রেন ধরতে না পারলে কেমন অনুভব করেছিলেন?
উত্তর: কবি হতাশ ও পরাজিত অনুভব করেছিলেন।
প্রত্যাবর্তনের লজ্জা কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তর
১৬. কবির বাবা-মায়ের কী পরামর্শ ছিল?
উত্তর: বাবা-মা তাকে ট্রেন ধরার জন্য তাড়াতাড়ি করতে বলেছিলেন।
১৭. “প্রত্যাবর্তনের লজ্জা” কবিতায় কবি কোথায় ফিরে যাচ্ছিলেন?
উত্তর: কবি বাড়িতে ফিরে যাচ্ছিলেন।
১৮. “প্রত্যাবর্তনের লজ্জা” কবিতায় কবির ভাইবোনরা কীভাবে প্রস্তুতি নিত?
উত্তর: তারা সতর্ক ও সচেতনভাবে প্রস্তুতি নিত।
১৯. কবি ট্রেন ধরতে না পেরে কোথায় ফিরে গিয়েছিলেন?
উত্তর: কবি বাড়িতে ফিরে গিয়েছিলেন।
২০. “প্রত্যাবর্তনের লজ্জা” কবিতায় কবি সূর্যের আলোতে কী দেখতে পেয়েছিলেন?
উত্তর: কবি পরিচিত নদী, গ্রাম, আটচালা ঘর দেখেছিলেন।
২১. “প্রত্যাবর্তনের লজ্জা” কবিতায় কবি মাকে কীভাবে অনুভব করেছিলেন?
উত্তর: কবি মাকে জড়িয়ে ধরে তার লজ্জা মুছে ফেলেছিলেন।
২২. “প্রত্যাবর্তনের লজ্জা” কবিতায় কবির জন্য কী জীবনের পরম স্বস্তি?
উত্তর: গ্রামীণ সহজ জীবন কবির জন্য পরম স্বস্তি।
২৩. কবি কোথায় ফিরে আসার পর তার মায়ের কী প্রতিক্রিয়া ছিল?
উত্তর: মায়ের মুখে হাসি ছিল।
২৪. কবি শহরের জীবন সম্পর্কে কী অনুভব করেন?
উত্তর: কবি শহরের জীবনযাত্রায় খাপ খাওয়াতে না পারার ব্যর্থতা অনুভব করেন।
২৫. কবি কীভাবে তার প্রত্যাবর্তনের লজ্জা মুছে ফেললেন?
উত্তর: কবি মাকে জড়িয়ে ধরে লজ্জা মুছে ফেললেন।
২৬. “প্রত্যাবর্তনের লজ্জা” কবিতায় কবি কোথায় হাঁটছিলেন?
উত্তর: কবি কুয়াশায় হাঁটছিলেন।
২৭. “প্রত্যাবর্তনের লজ্জা” কবিতায় কবির মায়ের প্রতিক্রিয়া কী ছিল?
উত্তর: মায়ের প্রতিক্রিয়া ছিল হাসি ও সান্ত¡না।
২৮. কবি ট্রেন ধরতে না পেরে কী অনুভব করেছিলেন?
উত্তর: কবি পরাজিত ও হতাশ অনুভব করেছিলেন।
২৯. “নীলবর্ণ আলোর সংকেত” কী বোঝায়?
উত্তর: ট্রেন ছেড়ে দেবার সংকেত।
৩০. “উৎকণ্ঠিত” শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: উদ্বিগ্ন, ব্যাকুল।
৩১. “শীতের বিন্দু” বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: শীতের শিশির।
৩২. “বাসি বাসন” শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: পূর্বদিনে ব্যবহৃত, অপরিষ্কার থালা।